বাইক ইউজার উত্তর ১:
যেভাবে আপনার সুবিধা হয়। আমার ক্ষেত্রে টার্নে ক্লাচ ধরলে ব্যালেন্স পাইনা যেটা নতুন চালানোর সময়ে করতাম। তাই টার্নে ঢুকার আগেই স্পিড কমিয়ে নেই কম্ফোর্টেবল লেভেলে, তারপর গিয়ার এডজাস্ট করে টার্নে ঢুকি ক্লাচ না ধরে। চাকার উপরে কন্ট্রোল না থাকলে রিস্কি লাগে আমার কাছে।
উত্তর ২:
গিয়ার শিফটিং ছাড়া ক্লাচের আর কোনো কাজ নাই। এই মেন্টালিটি নিয়ে চালানো প্রাক্টিস করেন।
ক্লাচ টানলে পড়বেন।। ক্লাচ টানলে মোড়ে বাইক হাল্কা হইয়া যায় ও হঠাৎ গতি ও বৃদ্ধি পায়। নানা ঝামেলা। ক্লাচ ধরা যাবে না। ট্রেইল ব্রেকিং ইজ দ্য এক্সপার্ট অপশন।
উত্তর ৩:
ক্লাচ টানার দরকার নাই৷ জাস্ট পায়ের ব্রেক টা হালকা প্রেস করবেন, যতটুকু প্রয়োজন মনে করবেন৷ এতে বাইকের ব্যালেন্স ঠিক থাকবে৷
উত্তর ৪:
লো স্পিডে জ্যামে ম্যানুভার করলে ১ নং গিয়ারে ১০- ২০ স্পিডের মধ্যে ব্রেক করতে হলে ক্লাচ চাপতেই হবে, না হলে ইঞ্জিন ধাক্কা দিয়ে অফ হবে। এই সিচুয়েসন ছাড়া গিয়ার সিফিটিং করা ব্যতীত ক্লাচের আর কোন কাজ নাই। বরং আমরা ৫০+ স্পিডে থাকা অবস্থায় ক্লাচ ধরে রেখে হালকা ব্রেক চেপে যে স্পিড কমাই অনেকে এতে ক্লাচ প্লেইটে গরম ইঞ্জিন ওয়েল ঢুকে ফলে ক্লাচ প্লেটের ফাইবার তাড়াতাড়ি পুড়ে যায়।
উত্তর ৫: ক্লাচ ভুলেও ধরা যাবে না, বরং সামনের ব্রেক লিভার ২০ বা ৩০% (মানে একদম হালকা ভাবে) চেপে ধরবেন, যেটাকে ট্রেইল ব্রেকিং বলে। স্মুথলি কর্নারিং করতে পারবেন।
Guide for bike cornering in bangla অন্যান্য উত্তর:
- ক্লাচ শুধু তখনই টানি যদি টার্ন নেওয়ার আগে গিয়ার ডাউন করা লাগে। এছাড়া অলওয়েজ থ্রোটলে রেখেই টার্ন নেই।
পিছনে ১৪০ সেকশনের টায়ার যথেষ্ট কনফিডেন্স থাকে। - আমি আমার নিয়োমে চালাই যেভাবে আমার কম্ফোর্ট হয়। টার্ন করার সময় স্লো করে গিয়ার এডজাস্ট করে ক্লাস ধরেই টার্ন নেই। আজ ১৬ বছর এভাবেই চালিয়ে আসছি। আলহামদুলিল্লাহ কোন প্রব্লেম হয়নি।
ইউজার ০৬ উত্তর:
আমি কর্ণারিং এর সময় ক্লাচ ধরি না।
এখন টার্ন বলতে আপনি কর্ণারিং করার সময়কে বুঝাচ্ছেন বলে মনে হচ্ছে। থ্রটল একটু বাড়িয়ে পিছনের রেয়ার ব্রেকে অর্ধেক প্রেস করলেই গাড়ি অটোমেটিক সুন্দরভাবে কর্ণারিং হয়ে যায়। আপনি যদি জিগজ্যাগ প্রাক্টিস করেন বা 8 সার্কেল প্রাক্টিস করেন তাহলে এই জিনিসটা আপনার লাগবেই। ক্লাচ ধরে যেটা সম্ভব না। তবে জ্যামের মধ্যে ক্লাচ ধরতেই হয় আমার। অন্যে কোন নিয়ম থাকলে আমি জানি না। আমি ছোটখাটো একটা গাড়ি টিভিএস মেট্রো ১০০ ইএস ইউজার। ইঞ্জিন ব্রেকের অভ্যাস তৈরি হয়ে গেসে৷
একদল ক্লাচকে ইউজলেস মনে করে।
একদল ক্লাচলেস গিয়ার শিফট করে।
একদল ক্লাচ চেপে ব্রেক চাপে।
একদল ক্লাচ না চেপে ব্রেক চাপে।
এতের ভিতরে যাদের অভ্যাসটা ম্যাকানিকলের সাথে অসামঞ্জস্য তারা জীবনের কিছু সময় গ্যারেজ বা সার্ভিস সেন্টারেই বসে কাটাবে। মুখ জোরে তো আর ইঞ্জিনের বারোটা বাজানো বন্ধ হবেনা তাইনা? ইঞ্জিনের যেসব অনাকাঙ্ক্ষিত প্যারা হাজির হয় তা আপনার রাইডিং এর বদঅভ্যাসের কারণে হয় কিনা ভেবে দেখা দরকার।
আমি কিন্তু ১ম দলে কারণ আমার বাইকের ক্লাচ খুলে রেখে দিয়েছি কারণ রাইড করার সময় এতএত নিয়মের পোস্ট চোখো ভাসতো😑😑। ক্লাচ একটা ফালতু, ইউজলেস জিনিস।